হ্যা, এটা সজীব ওয়াজেদ জয়ের প্রজেক্ট। তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় মানেই সজীব ওয়াজেদ জয়। ডিজিটাল বাংলাদেশ মানেই সজীব ওয়াজেদ জয়। বাংলাদেশকে ডিজিটাল করতে যা পরিকল্পনা ও বাস্তবায়ন, তা সজীব ওয়াজেদ জয়ই করেছেন। যার সুফল আজ দেশবাসী ভোগ করছেন। জামাত-বিএনপি এর অপপ্রয়োগ করছেন দেশের বিরুদ্ধে,সরকারের বিরুদ্ধে। সরকারের একজন মন্ত্রী ও একজন উপদেষ্টা কাজের অগ্রগতি নিয়ে কথা বলবেন এটাই স্বাভাবিক। এতে অন্যায়ের কোনো কিছু নেই। সবাইকে তারেক রহমান ও গিয়াস আল মামুনদের মত তুলনা করা ভুল। যারা শুধুই ব্যবসায়ী ছিলেন, সরকারের কিছু ছিলেন না।
এলটিএম কোনো কোম্পানির নাম না। সরকারের টেন্ডার প্রক্রিয়া তিন ধরণের। ১. ওটিএম ( ওপেন টেন্ডার মেথড) ২। ডিপিএম ( ডিরেক্ট পারচেজ মেথড) এবং ৩। এলটিএম ( লিমিটেড টেন্ডারিং মেথড)। এই তিনটিই আইনসিদ্ধ প্রক্রিয়া। এই কনভার্সেশন এলটিএমের কথা বলা হয়েছে। ইন্টারনেট সুবিধা তৃণমূলের জনগণকে পৌঁছে দেয়ার জন্য সজীব ওয়াজেদ জয় ইনফো সরকারের তিনটি প্রজেক্ট বাস্তবায়ন করেছেন যথাক্রমে ২০১৪,২০১৫ ও ২০১৭ সালে। তিনটিই এলটিম পদ্ধতিতে হয়েছে। এর কারণ হচ্ছে, যেসব প্রজেক্ট যখন কোনো দেশের অর্থয়াণে হয় তখন সেখানে শর্তই থাকে টেন্ডারগুলো ঐদেশের কোম্পানির মধ্যে হতে হবে। এটাই হচ্ছে এলটিএম। মূর্খের দল এলটিএম কোনো জার্মান কোম্পানির নাম না।
অপপ্রচার কারীরা যে শব্দটিকে অপব্যাখ্যা করার অপচেষ্টা করেছে তা হচ্ছে “ জয়ের প্রজেক্ট”। কারণ, এখানে টাকা পয়সা লেনদেনের কোন কথা নেই। আবারও বলছি এটা এক অর্থে সজীব ওয়াজেদ জয়েরই প্রজেক্ট। কারণ ডিজিটাল বাংলাদেশের রূপকার তিনি বাস্তবায়নকারীও তিনি এবং ওই মন্ত্রণালয়ের অবৈতনিক উপদেষ্টাও তিনি।তাই হিসাবটাও খুবই সহজ।
আমার প্রশ্নটা অন্য জায়গায়। এই কথোপকথন রেকর্ড করলো কে এবং এতোদিন পর বিএনপি জামাতকে সরবরাহ করলো কে। তাদের উদ্দেশ্য”তো পরিষ্কার। সজীব ওয়াজেদ জয়ের ক্লিন ইমেজ নষ্ট করা।
Ashraful Alam Khokan এর ওয়াল থেকে