নিজস্ব প্রতিবেদক:
বরিশাল সামিথ পাওয়ার সংলগ্ন কৃর্তনখোলা নদীতে বহুদিন ধরে রুবেল নামক এক যুবকের নেতৃত্বে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে আসছিল প্রভাবশালী এক চক্র, কিন্তু শেষ রক্ষা হলোনা চক্রটির। গতকাল ১৫ই ফেব্রুয়ারী রাত অনুমানিক সাড়ে ১২ টার দিকে বরিশাল সিটি করপোরেশনের কর্মকর্তাদের জটিকা অভিযানে হাতে নাতে ধরা পরে রুবেলের ড্রেজার ও এমবি তাওহীদ -৫ নামের বাল্বগেটটি, এ সময় বেড়িয়ে আসতে শুরু করে নলছিটি উপজেলার দপদপিয়া ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ডের সেতু এলাকার বাসিন্দা রুবেল সহ এই চক্রের আমলনামা। জানা যায় বহুকাল ধরে সুগন্ধা, কৃর্তনখোলা, আড়িয়াল খাঁ সহ পার্শ্ববর্তী নদীতে অবৈধ বালু উত্তোলন কাহিনী, খোঁজ নিয়ে জানা যায় প্রতি দিন লক্ষ টাকার উপর অবৈধ বালু উত্তোলন করে আয় করছেন যা থেকে সরকার এক কানা করি ও রাজের্স্ব পায়নি। এ থেকে বেকার যুবক রুবেল এখন কোটিপতি বনে গেছেন। বিগত ৪/৫ বছরে জিরো থেকে হিরো বনে যাওয়া রুবেলের এখন নামে বে নামে রয়েছে কোটি কোটি টাকার অবৈধ সম্পত্তি। প্রশাসনের নাকের ডগায় বছরের পর বছর ধরে এমন কর্মকান্ড নিবিগ্নে চালিয়ে গেলেও অজানা কারণে স্থানীয় প্রশাসন ছিলো নিরব ভূমিকায়। অবশেষে নজড় কারে সিটি করপোরেশনের কর্মকর্তাদের। তাদের সহায়তায় আটক হলো অবৈধভাবে বালু উত্তোলন কারি ড্রেজার ও বাল্বগেট। এ বিষয় বৈধ ইজারা মালিকরা ক্ষোভ ও অসন্তোষ প্রকাশ করে বলেন। আমরা বৈধ ভাবে কোটি কোটি টাকা খরচ করে সরকারকে মুসক দিয়ে যথাযথ নিয়ম মেনে বালু উত্তোলন করে ও নানা কারণে বিতর্কিত হচ্ছি, এর মুলে রয়েছে এসব অবৈধ প্রভাবশালী চক্রের বেপরোয়া বালু উত্তোলন কর্মকান্ড। তারা এ বিষয় প্রশাসনের উর্ধ্বতন কতৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করে। এসব অবৈধভাবে বালু উত্তোলন কারীদের দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি নিশ্চিতের দাবি জানিয়েছে।