1. [email protected] : admins :
  2. [email protected] : Kanon Badsha : Kanon Badsha
  3. [email protected] : Nayeem Sajal : Nayeem Sajal
  4. [email protected] : News Editir : News Editir
শুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪, ১০:৪১ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
স্বাধীন বাবু’র ‘পোড়া চোখ’ গানে আশিক-অজান্তা সেন্সর পেল সাইফ খান- কেয়া’র ‘মুনাফিক’ “বাংলাদেশের চলচ্চিত্র এবং বিনা টিকিটে সারাবেলার জমজমাট বিনোদন” মিশা-ডিপজলকে জয়ী মেনে মালা পরিয়ে আবার হাইকোর্টে রিট করলেন নিপুন! বর্তমান ব্যবস্থায় শতভাগ নির্বাচন সুষ্ঠু হওয়া সম্ভব নয় – মুজিবুল হক চুন্নু হাজারীবাগে এজেআর কুরিয়ার সার্ভিসের বেপরোয়া পিকআপ ভ্যানের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু ‘সিনেপ্লেক্সের অসংগতি দিন দিন বেড়ে চলছে’ ছেলেদের পিছিয়ে পড়ার কারণ বের করতে হবে: প্রধানমন্ত্রী সেনবাগে সড়ক দুর্ঘটনায় ফল প্রত্যাশী দাখিল পরীক্ষার্থীর মৃত্যু এসএসসির ফল প্রকাশ, পাসের হার ৮৩.০৪ শতাংশ

নেই পানি, খাবার, বিদ্যুৎ ও ওষুধ, পানিবাহিত রোগের ঝুঁকি

  • আপডেট সময় মঙ্গলবার, ১৭ অক্টোবর, ২০২৩

জ্বালানি, পানি, খাবার ও বিদ্যুৎবিহীন ফিলিস্তিনের ভূখণ্ড গাজাতে চরম মানবিক সংকটে দিন কাটাচ্ছেন সেখানকার বাসিন্দারা। বিদ্যুৎবিহীন অঞ্চলটিতে হাহাকার দেখা দিয়েছে বিশুদ্ধ পানির।

এমনকি গাজায় পানিবাহিত রোগের প্রাদুর্ভাবের ঝুঁকি নিয়ে উদ্বিগ্ন বলে জানিয়েছে জাতিসংঘ। খবর আল জাজিরা ও বিবিসি।

উত্তর গাজা থেকে পরিবার নিয়ে পালিয়ে আসা ফিলিস্তিনি নারী রাফাহ, বর্তমানে খান ইউনিসে রয়েছেন তিনি। রাফাহ বলেন, “এখানে বিশুদ্ধ পানি নেই। এমনকি আমাদের মুখ ধোয়ার মতো পানি নেই। আমরা সবাই নির্যাতিত। আমরা এটা আর সহ্য করতে পারছি না।”

তিনি জানান তারা যে অবস্থার মধ্যে বসবাস করছেন তা বর্ণনার অযোগ্য।

রাস্তায় রাস্তায় রক্ত এবং মৃতদেহ দেখেছেন তিনি। বিস্ফোরণের শব্দ শুনে তার ভাইবোনদের শান্ত করার চেষ্টা করেন এই বলে যে তারা একটি “বিয়ের অনুষ্ঠান” থেকে এসেছে।

খান ইউনিসেও দ্রুত ফুরিয়ে আসছে খাবার ও পানি। রাফাহ জানান, তার বাবা গতকাল একটি বেকারিতে কিছু রুটির জন্য তিন ঘন্টা অপেক্ষা করার পরে খাবার পেয়েছিলেন। সে জানে না যে আজকে খেতে পারবে কিনা।

পানিবাহিত রোগের শঙ্কা

এদিকে ফিলিস্তিনি উদ্বাস্তুদের জন্য জাতিসংঘের সংস্থা (UNRWA) এক বিবৃতিতে বলেছে, “গাজার শেষ কার্যকরী পানি বিশুদ্ধকরণ প্ল্যান্ট বন্ধ হয়ে যাওয়ায় পানি ও স্যানিটেশন পরিষেবা পতনের মুখে। যার ফলে ডিহাইড্রেশন এবং পানিবাহিত রোগের বিষয়ে উদ্বেগ বেশি।“

সংস্থাটি জানায়, যে দক্ষিণ গাজার কিছু অংশ মঙ্গলবার মাত্র তিন ঘন্টা পানির সরবরাহ ছিলো। এতে করে ওই অঞ্চলের জনসংখ্যার মাত্র ১৪ শতাংশ কিছুটা উপকৃত হয়েছে।

দক্ষিণ গাজার ধ্বংসের মধ্যে, গৃহহীন এবং কয়েক হাজার ক্ষুধার্ত বেঁচে থাকার চেষ্টা করছে। উত্তর থেকে পালিয়ে আসা এক ব্যক্তি বলেন, “আমাদের বেঁচে থাকার জন্য যা দরকার তেমন কিছুই নেই। আমরা একটি ডাম্পে বাস করছি এবং যদি আমরা সরে যাই তবে আমরা মারা যাব।”

গাজাজুড়ে ধ্বংসস্তূপ এবং ময়লার আবর্জনা ছড়িয়ে পড়েছে। শ্রমিকরা পচা আবর্জনার বিশাল স্তূপ সরিয়ে নিচ্ছেন এবং খুব কম টয়লেট থাকায় রোগ ছড়ানোর আশঙ্কা দিন দিন বাড়ছে।

শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর
© All rights reserved © 2023 Somoyexpress.News
Theme Customized By BreakingNews